মেহেরপুর প্রতিনিধি :
মেহেরপুর শিল্পনগরী এসএমই শাখার সহকারী কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম। তিনি চলেন ভাড়াকরা ক্যাডার নিয়ে। আফিসিয়াল কিম্বা ব্যক্তি গত কাছজ তিনি তাতি লীগের সহ সভাপতি মালেকুল ইসলাম টিটোন ছাড়া চলতে পারেন না। আর টিটোটেনও তার ডাকে হুমকী ধামমকি দিতে ছুটে চলেযান।
বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে, আসাদুল বিসিকের একজন কর্মকর্তা,তিনি অফিস এবং পারবারিক সদস্যদের হুমকি ধামকি দিতে ব্যাবহার করেন তাতি লীগের সহ সভাপতি মালেকুল ইসলাম টিটোন।
আসাদুল ইসলামের পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে পারিবারিক জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে প্রায় সময় মেহেরপুর থেকে ক্যাডার হিসাবে নিয়ে যান মালেকুল ইসলাম টিটোনকে। কিছুদিন আগে থানায় জমিজমার বিষয় নিয়ে আসাদুল ইসলামের পরিবারের সকলকে থানায় বসে মিমাংসা করার জন্য বলেন গাংনী থানার সাবেক ওসি ওবাইদুর রহমান। পরিবারের সকলে থানায় উপস্থিত হয়। এসময় গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসার আগেই আসাদুলের ভাড়াইটি ক্যাডার একাধিক মাদক মামলার আসামী মালেকুল ইসলাম টিটোন থানায় বসেই হুমকি ও ভয় ভিতি দেখিয়েছেন বলে অভিযোগ দেন আসাদুলের পরিবারের লোকজন।
টিটোন থানার মধ্যেই প্রকাশে আসাদুল ইসলামের চাচাতো ভাই সুমি স্টোরের মালিক সুজনকে হুমকি দিয়ে বলেন,শরিকানা জমি তোরা পাবিনা,যা পারবি করে নিবি। থানা আমার কথায় উঠে বসে,তাই তুরা আমাদের কিছু করতে পারবিনা। এসময় টিটোন প্রাননাশের হুমকি দেয় সুজনকে।
সুজন সহ পারিবারের লোকজন ভয়ে থানা থেকে পালিয়ে আসে।
এই বিষয়ে বিসিক কর্মকর্তা আসাদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
সাহারবাটি ইউনিয়নের মেম্বার আকালী বলেন, গাংনী থানায় আসাদুল ইসলামের পারিবারিক মিমামাংসার সময় আমি ছিলাম। টিটোন আমার সামনেই সুজন ও সুজনের পরিবারকে হুমকি দেয়। এসময় সে আমাকেও হুমকি দিয়ে বলে এই বিষয়ে আমার ইনভল হওয়ার দরকার নাই।
আসাদুল ইসলামের মুঠো ফোনে ফেন দিলে তিনি তা রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।